বক্তব্য ও বাণী

মঈন উদ্দিন আহমেদ

সাবেক নির্বাহী ভাইসচেয়ারম্যান

হাজী মোঃ শরীফ উদ্দিন

সাবেক নির্বাহী ভাইসচেয়ারম্যান

যাদের এখনও মনে পড়ে

একতাই বল। এ উক্তিটিকে মাথায় রেখে হাজারীবাগের কিছু বিশিষ্ট সমাজসেবক, সংগঠক ও বিদ্যানুরাগীর প্রচেষ্টায় এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে তথা এলাকার পরিবেশ, স্বাস্থ্যসেবা, খেলাধূলা, সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড, ধর্মীয় সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় হাজারীবাগ তরুণ সংঘ। যার প্রতিষ্ঠা সদস্যদের মধ্যে অনেককেই আজ আমরা হারিয়েছি। এর মধ্যে মঈন উদ্দিন আহমেদ, মোঃ শরীফ উদ্দিন, খলিল সরদার, ফালু সরদার, এম. এ. গাফ্ফার, আবুল হোসেন, মেয়র হানিফ,  রবি উল্যা চৌধুরী, মোঃ আজিজ, নিজাম উদ্দিন বাবু, মতিউর রহমান, সালাউদ্দিন আহম্মেদ সেন্টু, দত্ত বাবু, মাহবুবুর রহমান, এম এ খালেক, সাদেকুল হক সিদ্দিকী, কাজী গোলাম হোসেন রতন ও হোসেন মোহাম্মদ সহ অনেক সুধিজনকে। যে সকল বিশিষ্ট ব্যক্তির উদ্যেগে এ প্রতিষ্ঠানটি হাঁটি হাঁটি পা  পা করে এ পর্যায়ে এসেছে তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন সাবেক নির্বাহী ভাইস চেয়ারম্যান ও হাজারীবাগ তরুণ সংঘ প্রতিষ্ঠাতা সদস্য  মঈন উদ্দিন আহমেদ এবং জাতীয় তরুণ সংঘ প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মোঃ শরীফ উদ্দিন। যাদের শরীরের সমস্ত শিরা উপশিরায় সার্বক্ষণিক প্রবাহিত হতো এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নসহ শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, সমাজসেবা মূলক কর্মসূচি, পরিবেশ, ধর্মীয় সচেতনতা, খেলাধূলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সুর। এছাড়া তাঁরা মা ও শিশুদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ২০০৪ সালে কেন্দ্রীয়ভাবে জাতীয় তরুণ সংঘ প্যারামেডিক ট্রেনিং সেন্টার চালু করেন। বর্তমানে ২ বছর মেয়াদী কোর্স জেটিএস কমিউনিটি প্যারামেডিক ইনষ্টিটিউট নামে পরিচিত বাংলাদেশ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ পরিষদ এবং বাংলাদেশ জাতীয় নার্সিং কাউন্সিল কর্তৃক অনুমোদিত। সেখান থেকে অসংখ্য শিক্ষার্থী স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন স্থানে মা ও মিশুদের স্বাস্থ্য সেবার কাজ করে যাচ্ছেন। তাছাড়াও তাঁরা ২০০৩ সালে মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় ও হরিরামপুর উপজেলায় জাতীয় তরুণ সংঘ আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্প চালু করেন। এই ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রমে হত দরিদ্ররা খুব সহজে ঋন নিয়ে তারা সাবলম্বি হচ্ছে বর্তমানে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথরিটি কর্তৃক অনুমোদিত রেজি: নং-০০৭৩৬।

মঈন উদ্দিন আহমেদ সাথে সহযোগী হিসাবে কাজ করতেন মোঃ শরীফ উদ্দিন- তাঁদের আজীবন স্বপ্ন ছিল একটি ব্যতিক্রমধর্মী প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা। আধুনিক জগতের সাথে তাল মিলিয়ে ধর্মীয় আলোকে একটি মানসম্মত প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা। যার ফলশ্রুতিতে তাঁরা জীবনের অধিক সময় ব্যয় করেছেন এ প্রতিষ্ঠানের পিছনে। তাঁদের স্বপ্ন ছিল মেধা ও শ্রম দিয়ে সকলে এগিয়ে আসলে এবং সকলের আন্তরিক সহযোগীতা পেলে একটি আধুনিক মানসম্মত প্রতিষ্ঠান গড়ে  তোলা কোন অসম্ভব কিছু নয়। কিন্তু দূর্ভাগ্য তাঁদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার আগেই মঈন উদ্দিন আহমেদ মারা যান গত ২৯ অক্টোবর ২০০৬ এবং মোঃ শরীফ উদ্দিন মারা যান ৩১ শে ডিসেম্বর ২০১২ সালে ঢাকার একটি হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আকস্মিক মৃর্ত্যুবরণ করনে। রেখে যান তাঁদের কিছু অসমাপ্ত কর্মকান্ড যা আমাদের বাস্তবে রূপ দেয়া একান্ত কর্তব্য। তাঁরা সবসময় যে বিষয়গুলিকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতেন তাদের মধ্যে জাতীয় তরুণ সংঘ কর্তৃক পরিচালিত বিভিন্ন প্রকল্প, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্কুল, কলেজ, মাদ্রসা, ট্রেনিং ইনষ্টিটিউট, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্প (ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম) এবং সর্বোপরি জাতীয় তরুণ সংঘের অসংখ্য শাখাসমুহকে সার্বক্ষণিক তদারকির মাধ্যমে সক্রিয়ভাবে জনগণের সেবা নিশ্চিতকরণ। আজকের এই শুভ দিনে আমরা মঈন উদ্দিন আহমেদ, মোঃ শরীফ উদ্দিন, খলিল সরদার, ফালু সরদার,  এম. এ. গাফ্ফার, আবুল হোসেন, মেয়র হানিফ,  রবি উল্যা চৌধুরী, মোঃ আজিজ, নিজাম উদ্দিন বাবু, মতিউর রহমান, সালাউদ্দিন আহম্মেদ সেন্টু, দত্ত বাবু, মাহবুবুর রহমান, এম এ খালেক, সাদেকুল হক সিদ্দিকী, কাজী গোলাম হোসেন রতন ও হোসেন মোহাম্মদ সহ সকলের অবদানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।

1
ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস
জাতীয় সংসদ সদস্য, ঢাকা-১২

বাণী

জাতীয় তরুণ সংঘের ৪৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে তাদের কার্যক্রম সম্বলিত সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশ করছে জেনে আমি আনন্দিত।

১৯৬৬ সনে হাজারীবাগে প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠনাটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই দেশের অবহেলিত, হতদরিদ্র ও দুঃস্থ লোকদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি যুব সমাজকে বিভিন্ন কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে যুব নেতৃত্ব প্রশিক্ষণসহ দেশব্যাপী স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রম, যুব নেতৃত্ব প্রশিক্ষণ, শিক্ষা কার্যক্রম, পানি এবং পয়ঃ নিস্কাশন কার্যক্রম, স্যানিটেশন কার্যক্রম, শিশুদের মেধা বিকাশের কার্যক্রম, মদ ও মাদক প্রতিরোধ কর্মসূচী, রক্তদান কর্মসূচী, বৃক্ষরোপন কার্যক্রম, মত্স্যচাষ ইত্যাদি পরিচালনা করছে। উল্লেখিত কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশ ও জাতি উপকৃত হচ্ছে।

জাতীয় তরুণ সংঘের ৪৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন সফল হোক এ কামনা করি এবং এ প্রতিবেদন প্রকাশের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। আমি এ প্রতিষ্ঠানের সর্বাঙ্গীন সাফল্য কামনা করছি।

Fazlul Haque_proc
আলহাজ্ব মোহাম্মদ ফজলুল হক

চেয়ারম্যান, জাতীয় তরুণ সংঘ

চেয়ারম্যানের বাণী

আসসালামু আলাইকুম। আলহামদুলিল্লাহ (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ্ তায়ালার)। জাতীয় তরুণ সংঘের ৫০ লক্ষের অধিক সদস্য ও সদস্যাবৃন্দের পক্ষ থেকে সকলকে ২০২১ সালে শুভ ইংরেজি নববর্ষ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী, জাতীয় তরুণ সংঘের ৫৫ তম ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ৫০তম বার্ষিকীতে মহান ও সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে জাতির পিতা সহ সকল জাতীয় নেতৃবৃন্দ, শহীদান, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দেশি-বিদেশী সহায়তাকারীদের শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। ১৯৬৬ সনের ১লা অক্টোবর পুরাতন ঢাকার হাজারীবাগে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় তরুণ সংঘকে জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান নিজে জাতীয় ভিত্তিক যুব ও সমাজকল্যাণ প্রতিষ্ঠান রূপে সমাজ সেবা অধিদপ্তরের জাতীয় রেজিষ্টেশন নং-১২ প্রদান করেন। জাতীয় তরুণ সংঘের নানাবিধ কার্যক্রমের সচিত্র ছাপানো প্রতিবেদন প্রকাশ করার জন্য কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি, সংঘের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পের প্রধান নির্বীহী কর্মকর্তা জনাব মোঃ সিরাজুল হক ও সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। “বৃদ্ধের যুক্তি, তরুণদের শক্তি এর দুয়ের মিলনে দেশের উন্নতি ও শান্তি”। জাতীয় তরুণ সংঘ এর ৫০ লক্ষের অধিক সদস্য ও সদস্যাদের নিয়ে প্রশিক্ষণ দিয়ে নানা জনহিতকর কার্যে বিশেষ করে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ক্লিনিক, বয়স্ক কল্যাণ ও স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র, সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়ন, অসহায়দের, প্রতিবন্ধীদের সহায়তাদানে, বেকারত্ব দূরীকরণে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন “সোনার বাংলা” ও মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশ গড়তে সরকারের সহায়ক শক্তিরূপে কাজ করে যাবে ইনশাআল্লাহ। আমরা সরকার, আন্তজার্তিক সংস্থাসমুহ ও কর্পোরেট গ্রুপসহ সকলের সহায়তা কামনা করি।

মহান সর্বশক্তিমান আল্লাহ আমদের সহায় হোন। আমীন।

 

GS

মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন

মহাসচীব, জাতীয় তরুণ সংঘ

মহাসচীবের বাণী

জন্মিলে মরিতে হয় এ কথাটি চিরন্তন সত্য। এটাই স্রষ্টার বিধান। আর স্রষ্টাই তাঁর সৃষ্ট জীবকে কিছু করণীয় দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। বিশেষ করে সৃষ্টির সেরা জীব মানুষকে তাঁর নৈকট্য পাওয়ার জন্য দিয়েছেন কিছু বিধান। আর মানুষ সেই বিধান অনুযায়ী মহান সৃষ্টিকর্তার নৈকট্য লাভের আশার স্রষ্টার দেয়া বিধানগুলি অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে চায়। তৎমধ্যে মানবসেবা অন্যতম। আর এ মানবসেবার মূলে রয়েছে শিক্ষা ব্যবস্থা। শিক্ষা ছাড়া কোন সমাজ বা জাতির উন্নয়ন সম্ভব নয়। এ কথাটি সামনে রেখে বিশিষ্ট সমাজসেবক, বিদ্যানুরাগী ব্যক্তিগণ যাঁরা নিঃস্বার্থভাবে এলাকার তথা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নসহ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবেশ ইত্যাদির জন্য আজীবন সংগ্রাম করেছেন। তাঁদের অবদানের কথা নিশ্চয় শ্রদ্ধাভরে আমাদের স্মরণ করতে হবে। তাঁদের দেয়া পরামর্শমূলক দিক নির্দেশনা আমাদের চলার পথে পাথেয় হয়ে থাকবে। বিশেষ করে জাতীয় তরুণ সংঘের বর্তমান পর্যায়ে আসার পিঁছনে যাঁরা উপদেশ, পরামর্শ, শ্রম, মেধা এবং আর্থিক সাহায্য সহযোগিতাসহ বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন। তাঁদের অনেকেই আজ আমাদের মাঝে জীঁবিত নেই। আজকে এ শুভ দিনে আমরা তাদেরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। স্মরণ করছি তাঁদের অবদানের কথা। প্রার্থনা করছি সৃষ্টিকর্তার নিকট তাঁদের এ মানবসেবার অবদানের জন্য। তাঁরা কে কোথায় এবং কি অবস্থায় আছেন তা আমাদের জানা নেই। তবে যেভাবেই থাকুক না কেন সৃষ্টিকর্তা যেন তাঁদের আত্মাকে শান্তিতে রাখেন। আর যাঁরা জীবিত তাঁদের সুস্থ্য জীবন এবং দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

মহান সর্বশক্তিমান আল্লাহ আমদের সকল ভাল কাজের সহায় হোন।

 

Siraj Bhai
মোঃ সিরাজুল হক

প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জাতীয় তরুণ সংঘ

সম্পাদকীয়

জাতীয় তরুণ সংঘের ৫৫তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে এর নানাবিধ কার্যক্রমের সমন্বিত সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশ একটি সময়োপযোগী পদক্ষেপ। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পর্যায়ের একটি ঐতিহ্যবাহি যুব ও সমাজকল্যাণ মূলক প্রতিষ্ঠান হিসেবে জাতীয় তরুণ সংঘ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশ ও জাতী গঠনের ক্ষেত্রে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করে আসছে। যুগের পরিবর্তন ও সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে সমাজের উপেক্ষিত, অবহেলিত ও সুবিধা বঞ্চিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কল্যাণে নতুন নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করে থাকে। এর নানাবিধ কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্য সেবা প্রকল্প, শিক্ষা প্রকল্প, ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প, গবাদিপশু পালন কর্মসূচি, সমাজসেবা মূলক কার্যক্রম, নিরাপদ স্যানিটেশন প্রকল্প, প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ইত্যাদি।

সম্প্রতি জাতীয় তরুণ সংঘের চেয়ারম্যান আলহাজ্জ্ব মোহাম্মদ ফজলুল হক কর্তৃক জাতীয় তরুণ সংঘের প্রতিটি শাখাতে বয়স্ক কল্যাণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার যে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে আমি তাকে আন্তরিক সাধুবাদ জানাই। আজ যে যুব আগামীতে তিনিই বয়জেষ্ঠ। যুব’র শক্তি ও বয়জেষ্ঠ্যদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আমাদের এই সোনার বাংলাদেশ উত্তরোত্তর আরো এগিয়ে যাবে, দেশ আরো সমৃদ্ধ হবে এবং সমগ্র দেশের মানুষ স্বাধীনতার পূর্ণ সুফল লাভ করবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫৫ বছরের এ শুভলগ্নে এ কামনাই করছি।

সর্বপরি জাতীয় তরুণ সংঘের ৫৫তম প্রতিষ্ঠা দিবস এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তির এ শুভলগ্নে জাতীয় তরুণ সংঘের সার্বিক কার্যক্রমের সচিত্র প্রতিবেদন প্রণয়নে যারা সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেছেন তাদের সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।